নবী-রাসূলগণ কবরে জীবিত থাকেন না কি?

 আসসালামু আলাইকুম মুসলিম আপনি আছেন। 



 নবী-রাসূল গণ কবরে জীবিত থাকেন কি না?

হ্যাঁ থাকে। তার দলিল 

আল্লামা জালাল সুয়ূতী (র) তাঁর প্রণীত আম্বারুল আযকিয়া

বিহায়াত-আম্বিয়া গ্রন্থে লেখেছেন আমাদের নবি হযরত মুহাম্মদ

(সঃ) অন্যান্য নবি গণ যে কবরে মানব দেহে মানব 

আমরা তা বিশুদ্ধ সদস্য দ্বারা অবগত হয়েছি। এ পরিস্থিতিদির দ্বারা

দ্বিধাহীনভাবে তৈরি।

ইমাম বায়হাকীও এ বিষয়ে স্বতন্ত্র পুস্তক রচনা লেখক,

নবী-রাসূল গণ নিজের কবরে জীবিত আছেন। শর্ত বিশুদ্ধ দ্বারা

এটা করা হয়, তন্মধ্যে এ অংশটি যে, হযরত আনাস (রা)

লেখক, নতুন করীম (সঃ)- যে রাতকে ঊর্ধ্বমন্ডলে (মেরাজে) শক্তি

হয়েছে, সে রাত)- তিনি হযরত মুসা (আ.) এর কবরের নিকট গমন

করেছেন। তাঁকে তিনি কবরে নামাযর দেখতে দেখতে।

(মুসলিম শরীফ)

মুহাদ্দিস হাফেজ আবু নাঈম (র) 'হিয়ালতুল আওলিয়া' কিতাবে

হযরত ইবনে আব্বাস এক ব্যক্তি উল্লেখ করেছেন। বিষয় বলা

হয়েছে যে, নবী করীম (সঃ) হযরত মুসা (আ)-এর কবরের পাশ দিয়ে

গমনকালে তাঁকে দণ্ডায়মান হওয়া নামায বিরোধিতা করছেন।

হাফেজ আবু ইয়ালা মুসনাদ গ্রন্থে এবং ইমাম বায়হাকী (রঃ)

হায়াতুল আম্বিয়া মন্তব্যই উল্লেখ করেছেন হযরত আনাস (রাঃ)- বলেন 

লেখক: নবি রাষ্ট্র গণ স্বস্ব কবরে মানব দেহ নিয়েই

জীবিত আছেন। সেখানে নামায করেন। এ নামায বেশি

প্রতি ফরয হিসেবে নয়। কেননা কবরের কোন মানুষ

শরীয়ত পালনে দায়িত্বশীল থাকে না। অনেক এ নামায হচ্ছেন

প্রেমের সুধা লাভ করার জন্য

ইমাম আবু দাউদ ও বায়হাকী (র) হযরত আউস ইবনে আউস

ছাকাফী (রাঃ) থেকে এক কথা উল্লেখ করেছেন নবি করি (সঃ)

লেখক :-তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে উত্তম দিন হচ্ছে জুমআ-র দিন। 

তাই তোমরা ঐ দিন আমার প্রতি বেশি করে দরূদ পাঠ কর

20তোমাদের দরূদ আমার কাছে প্রেরণ করা হয়৷ সাহাবী (রাঃ) গণ আরয

হে ম্যানেজ! আমাদের সালাত ওলাম পাঠ আপনার

কাছে কিভাবে প্রেরণ করা হবে? তুমি তখন অণুতে পরিণত হবে

মাটির সাথে মিশে যাবেন! প্রত্যুত্তরে নবী করিম (সঃ) বললেনঃ “আল্লাহতাআলা মাটির জন্য নবী রাসূলদের দেহ মোবারক ভক্ষণ- করা হারাম করেছেন (আবু দাউদ, হাকেম)

ইমাম হাকী (র) স্বীয় গ্রন্থে লেখেছেন, উইবায়-রাসূল গণপরবর্তী

কবরে জীবিত থাকার অনেক বিশুদ্ধ দলিল দ্বারা প্রভাবিত। তার মধ্যে

মেরাজ রাতে রাত করীম (সঃ) তার সাথে অন্য-রাসূলদের সাক্ষাৎ

অবস্থান। সে রাত একদল ভিডিও-রাসূল শেষ নবী হযরত

মুহাম্মদ (সাঃ)-এর সাথে সাক্ষাৎ করেছেন এবং পরস্পরের কথাবার্তাও

লেখক (বোখারী শরীফ)

এ নাটক হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) থেকে এক অংশ,

নবী করিম (সঃ) মেরাজের আলোচনা লেখক: “আমি নিজেকে একদল

নতুন অনুষ্ঠানের আয়োজনের মধ্যে দেখতে পেলাম। আমি দেখলাম, হযরত

মুসা (আ) দণ্ডায়মান হওয়া নামায্য ক্ষমতান। তাঁর দেহ মোবারক উজ্জ্বল ও

চিপেছি এবং মাথার কেশরাজি কোকড়ানো। তাঁকে শানুয়াহ কবীলার

লোক মনে। আমি হযরত ঈসা আ)-কে দেখলাম, তিনি সালাম

নামায আরো করছেন। আর হযরত ইবরাহীম (আঃ)-কেও দাড়ানো

নামায খুঁজে বের করছি। রূপকল্প আকৃতি

আমাদের সাথী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর সাথে মেলে। এ সময় নামাযের ওয়াক্ত

আমি তাদের ইমাম হতে নামায পালন করি। (মুসলিম শরীফ)

বিশেষ মুহাদ্দিস হাফেজ আবু নাঈম (র) তার 'দালায়েলুন নবুয়ত'

গ্রন্থে এবং ব্যাখ্যায় ইবনে বক্কার তার 'আখবারে মদীনা' গ্রন্থে এবং ইবনে

সায়াদ (র) তাবকাত গ্রন্থে, আর দারেমী স্বীয় মুসনাদ গ্রন্থের বর্ণনা করেছেন,

ইয়াযদের হুররাহ শক্তি দ্বারা যখন মদীনা পুলিশি হয়, তখন সাঈদ

ইবনে মুসায়েব (র) অনবরত মসজিদে নববী অবস্থান করেন। তখন

মসজিদের প্রচন্ড যুদ্ধ ও রক্তের শক্তি চলছিল। তিনি তখন মসজিদে

নববী হতে আদৌ বের করা না। তিন দিন পর্যন্ত মসজিদে নববীতে দেখা যাচ্ছে। 

আজকে এ পর্যন্তই-ভালো থাকবেন । খোদা হাফেজ। 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ

Cookies Consent

This website uses cookies to offer you a better Browsing Experience. By using our website, You agree to the use of Cookies

Learn More